Posts

Featured post

উম্মাহ

হে আল্লাহ সুবহানা তা'আলা তোমার প্রিয় বন্ধু ও বান্দা হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লাম এর এই উম্মত কে আবারো উন্নত সাধন করো, আমাদের সম্মান আবার ফিরিয়ে দাও, ফিরিয়ে দাও আমাদের শক্ত ঈমান যেন আমরা কিছুতেই পথভ্রষ্ট না হই। আমিন। এই উম্মাই আবারো উন্নতী সাধন করবে ইনশা'আল্লাহ, তবে এই জন্য আমাদের করনীয় কুরআন সুন্নাহ কে বুঝে আমল করা, কে কি বল্লো আর কি বলবে, সেই দিকে খেয়াল না দিয়ে , আল্লাহ ও তার প্রি হাবীব কি বলেছেন কি নিষেধ করেছেন তা আমাদের লক্ষ্যনিয় হওয়া চাই, তাওলে আমাদের হারিয়ে যাওয়া সম্মান আমরা ফিরে পাব ইনশাআল্লাহ।

ইসলামিক বই ডাউনলোড PDF

১. ইসলাম বিরোধী আইন জারির বিধান ডাউনলোড  ২. সালাত সম্পাদনের পদ্ধতি ৩. কালিমাতুশ শাহাদাহ  ৪. কিতাবুত তাওহীদ ৫. কিতাবুল ঈমান  ৬. কিতাবুল আকাঈদ 

তিনটি বিশ্বাস সকল ধর্মের মানুষ-ই মানত

তিনটি বিশ্বাস সকল ধর্মের মানুষ-ই মানত   ধর্ম সেই আদিকাল থেকেই চলে আসছে সকলেই বিশ্বাস করে আমাদের অস্তিত্ব মানে দেহ। দেহের ভিতর অন্তর বা হৃদয় আছে। সকল ধর্মের লোক-ই আরও বিশ্বাস করে যে পরকাল। এই তিনটি বিশ্বাস সকল ধর্মের লোকেই করে। নিজেদের অস্তিত্ব অন্তর বা হৃদয় ও পরকাল ইসলামেও এই তিনটি বিশ্বাস বিদ্যমান তিন নাম্বারটি হলো পরকাল এই পরকাল এর চিন্তা যে করবে সে কখনো অন্যের ক্ষতি করতে পারে না। সে আল্লাহ্‌ বিরোধী হতে পারে না। মানুষ ভাল হওয়ার জন্য এই একটি বিশ্বাস-ই যথেষ্ট পরকালে আমি আমার মাবুদ এর নিকট কি জবাব দেব?

মিশারী বিন রশিদ আল-আফাসি অডিও কুরআন তিলাওয়াত

Image
  মিশারী বিন রশিদ আল-আফাসি অডিও কুরআন তিলাওয়াত  

১১৪টি সূরার নাম অর্থ সহ বাংলায়

0১. আল- ফাতিহা (সূচনা) 0২. আল-বাকারা (বকনা-বাছুর) 0৩. আল-ইমরান (ইমরানের পরিবার) 0৪. নিসা (নারী) 0৫. আল-মায়িদাহ (খাদ্য পরিবেশিত টেবিল) 0৬. আল-আনাম (গৃহপালিত পশু) 0৭. আল-আরাফ (উচু স্থানসমূহ) 0৮. আল-আনফাল (যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ) 0৯. আত-তাওবাহ (অনুশোচনা) ১০. ইউনুস (একজন নবী) ১১. হুদ (একজন নবী) ১২. ইউসুফ (একজন নবী) ১৩. আর-রাদ (বজ্রনাদ) ১৪. ইবরাহীম (একজন নবী) ১৫. আল-হিজর (পাথুরে পাহাড়) ১৬. আন-নাহল (মৌমাছি) ১৭. বনি ইসরাইল (ইহুদী জাতি) ১৮. আল-কাহফ (গুহা) ১৯. মারিয়াম (নবী ঈসা(আঃ) এর মা) ২০. ত্বা হা (ত্বা হা) ২১. আল-আম্বিয়া (নবীগণ) ২২. আল-হাজ্ব (হজ্ব) ২৩. আল-মুমিনুন (মুমিনগণ) ২৪. আন-নূর (আলো) ২৫. আল-ফুরকান (সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্ধারণকারী গ্রম্থ) ২৬. আশ-শুআরা (কবিগণ) ২৭. আন-নমল (পিপীলিকা) ২৮. আল-কাসাস (কাহিনী) ২৯. আল-আনকাবুত (মাকড়সা) ৩০. আল-রুম (রোমান জাতি) ৩১. লুকমান (একজন জ্ঞানী ব্যাক্তি) ৩২. আস-সাজদাহ (সিজদা) ৩৩. আল-আহযাব (জোট) ৩৪. আস-সাবা (রানী সাবা/শেবা) ৩৫. আল-ফাতির (আদি স্রষ্টা) ৩৬. ইয়া সিন (ইয়া সিন) ৩৭. আস-সাফফাত (সারিবদ্ধভাবে দাড়ানো) ৩৮. সোয়াদ (আরবি বর্ণ) ৩৯. আয-যুমার (দল-বদ্ধ

কিভাবে হাদীস জাল করা হতো?

আবু আনার হাররানী বলেন,  মুখতার ইবনু আবু উবাইদ সাকাফী একজন হাদীস বর্ণনাকারীকে বলেন,  আপনি আমার পক্ষে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নামে একটি হাদীস তৈরী করুন, যাতে থাকবে যে, আমি তাঁর পরে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে আগমন করব এবং তাঁর সন্তানের হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণ করব।  এজন্য আমি আপনাকে দশহাজার দিরহাম, যানবাহন, ক্রীতদাস ও পোশাক পরিচ্ছদ উপঢৌকন প্রদান করব।  ঐ হাদীস বর্ণনাকারী বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নামে হাদীস বানানো আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে কোনো একজন সাহাবীর নামে কোনো কথা বানানো যেতে পারে। এজন্য আপনি আপনার উপঢৌকন ইচ্ছামত কম করে দিতে পারেন। মুখতার বলেঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নামে কিছু হলে তার গুরুত্ব বেশি হবে।  ঐ ব্যক্তি বলেনঃ তার শাস্তিও বেশি কঠিন হবে।  (ইবনুল জাওযী, আল মাউদূ’আত ১/১৬-১৭)।

একগুঁয়ে ও জেদী নারীঃ

লিখেছেন: আমীনা মাসআদ আল হারবী সহকারী প্রফেসর কিং আবদুল আযীয বিশ্ববিদ্যালয়, সৌদী আরব। দাম্পত্য, পরিবার ও সমাজ বিষয়ক পরামর্শদাতা ================================== একগুঁয়ে ও জেদী নারীরা দাম্পত্য জীবনে ব্যর্থ এবং এমনকি আত্মীয়দের সাথেও সুসস্পর্ক গড়তে ব্যর্থ। যে নারী সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে আবেগ-ভালোবাসা আর নমনীয়তার বিচক্ষণতা হারিয়েছে আর নিজের মতামত ও জিদকে প্রাধান্য দিয়েছে, সেই দাম্পত্য জীবনে সবচেয়ে বেশী ব্যর্থ হয়েছে। কেন? (১) কেননা তখন সে স্বামীর সাথে টানাটানি ও ঠেলাঠেলিতে প্রবেশ করবে। বিজয়ের জন্য নিজের আমিত্বকে জাহির করতে চাইবে। আর তখনই সে স্বামীর জিদের সামনে পরাজিত হবে। এমনকি তার বিরুদ্ধে নিকটস্থ ব্যক্তিরাও জেদী হয়ে উঠবে। কেননা পুরুষরা জেদী স্ত্রী বা একগুঁয়ে বোনের সামনে আরো বেশী কঠোর ও জেদপ্রবণ হয়ে উঠে। কিন্তু নমনীয় নারীর সামনে তারা হয় কোমল। (২) জেদী নারী ধারণা করে, সে যদি নিজের মতামতের উপর দৃঢ় থাকে এবং দ্বন্দ্বের ঝড়ে অটল থাকতে পারে, তবে সে বিজয়ী হবে। কিন্তু একথা ভুলে যায় যে, নিজের মতের ক্ষেত্রে জিদ করে যদি একটা বিজয় পেয়েও যায় কিন্তু বিপরীত দিকে সে এমন একটি হৃদয় হারাবে যে তাকে ভ

সূরা ফাতিহা

  ০১ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ   শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।   ০২ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ   যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা’আলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা।   ০৩ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ   যিনি নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু।   ০৪ مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ   যিনি বিচার দিনের মালিক।   ০৫ إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ   আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।   ০৬ اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ   আমাদেরকে সরল পথ দেখাও,   ০৭ صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ   সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।   (আমিনঃ হে আল্লাহ্‌ আমাদের দুয়া তুমি কবুল কর)   নামকরণ   এ সূরার বিষয়বস্তুর সাথে সামঞ্জস্য রেখেই এর এই নামকরণ করা হয়